‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ স্লোগানকে ধারণ করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’। উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন এবং ডাকটিকিটে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এসময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান ও ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এস এম শাহাবুদ্দিন অবমুক্ত করা ডাক টিকিটটি প্রদর্শন করেন।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় যমুনায় নতুন স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করা হয়।
জানা গেছে, তারুণ্যের উৎসব বিপিএল ২০২৫-এর সহযোগিতায় বিভিন্ন কমিউনিটি এনগেজমেন্টের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকবে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্ট এবং কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বিভিন্ন ফ্যান জোনে ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্টল থাকবে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক রান্নার পরিচিতি ও স্থানীয় ব্যবসার প্রচার করা হবে, যা দেশীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরবে। তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকবে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্টকমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
ফ্যান জোনগুলোতে দেশী শিল্পীদের সৃষ্টিশীলতা প্রদর্শনের জন্য শিল্প প্রদর্শনী আয়োজন করা হবে। এটি অনেক শিল্পীকে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেবে এবং একই সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ও আধুনিক শিল্পের উদযাপন হবে।
স্থানীয় জনগণ এবং স্কুল সংগঠনসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক দল ম্যাচের আগে ও পরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়ে স্টেডিয়ামগুলোকে পরিষ্কার রাখবে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণলয় কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে তারুণ্যের উৎসবের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ কর্মসূচি আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত চলমান থাকবে।