• সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
জুলাই শহীদদের কাছে আমরা ঋণী : আদিলুর রহমান
জুলাই শহীদদের কাছে আমরা ঋণী : আদিলুর রহমান
গৃহায়ন, গণপূর্ত ও শিল্প উন্নয়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তারা ফ্যাসিবাদী সরকারের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা করেছেন। আমরা তাদের কাছে ঋণী।  তিনি বলেন, তাদের মর্যাদা রক্ষা করা এবং স্মৃতি ধরে রাখা আমাদের দায়িত্ব। তাদের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসেছে। তাদের অবদান পরবর্তী সরকারকেও মনে রাখতে হবে। জুলাই শহীদদের অবদান নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। তাদেরকে সারাজীবন মনে রাখতে হবে। শুক্রবার (৮ আগস্ট) সকালে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে জুলাই স্মৃতি উদ্যানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।  আদিলুর রহমান খান বলেন, সরকার শহীদদের পুনর্বাসন ও স্মৃতি সংরক্ষণে কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার শহীদদের পুনর্বাসন, স্মৃতি সংরক্ষণ এবং রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা অতিবৃষ্টিতে ধসে পড়া নগরের অক্সিজেন এলাকার একটি সেতু পরিদর্শনে যান। এসময় তিনি জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধিকে পথচারী ও স্থানীয় জনসাধারণের সর্বোচ্চ সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দ্রুত সেতুটির নির্মাণের নির্দেশ দেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, গণপূর্ত অধিদপ্তর ও সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। 

আগামীর বাংলাদেশে নারীরাই হবে মূল শক্তি : ফরিদা আখতার 

আগামীর বাংলাদেশে নারীরাই হবে মূল শক্তি : ফরিদা আখতার 

‘সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারিত হলেও গণমাধ্যমের লাইসেন্স স্থগিত হয়নি’

‘সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারিত হলেও গণমাধ্যমের লাইসেন্স স্থগিত হয়নি’

চাঁদাবাজি নয়, ভিডিও ধারণ করার কারণে খুন হন সাংবাদিক তুহিন

চাঁদাবাজি নয়, ভিডিও ধারণ করার কারণে খুন হন সাংবাদিক তুহিন

ইউনূস সরকারের এক বছর : সাফল্য-ব্যর্থতা-চ্যালেঞ্জ

ইউনূস সরকারের এক বছর : সাফল্য-ব্যর্থতা-চ্যালেঞ্জ

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন

ঢাকঢোল পিটিয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র ‘শুভঙ্করের ফাঁকি’ : নুর

ঢাকঢোল পিটিয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র ‘শুভঙ্করের ফাঁকি’ : নুর
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে : জোনায়েদ সাকি
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে : জোনায়েদ সাকি
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন এই তিনটাকেই আমাদের গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। কোনোটাকে কম গুরুত্ব দিলে আমরা পথভ্রষ্ট হবো।  অনেকেই নির্বাচনকে একমাত্র গণতন্ত্র মনে করছেন মন্তব্য করে সাকি বলেন, তারা বিচার এবং সংস্কারকে বাদ দিচ্ছেন, সেটা আমাদের ভুল পথে নেবে। আবার অনেকে বিচার এবং সংস্কারকে নির্বাচনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছেন, সেটা আমাদের একটা বিপজ্জনক খাদের দিকে নিয়ে যাবে। এই জায়গাটা আমাদের উপলব্ধি করা দরকার।   শুক্রবার (৮ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবে অগ্নিসেনা সোশ্যাল ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘দ্রুত বিচার সম্পন্ন, মৌলিক সংস্কার ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জোনায়েদ সাকি বলেন, সংস্কার আমাদের করতেই হবে। জাতীয় সনদ যেটা হবে, ঘোষণা হবে হয়তো আর কিছুদিনের মধ্যে। কিন্তু অনেক বিষয়ে এখানে দ্বিমত আছে, আপত্তি আছে, নোট অব ডিসেন্ট আছে। আমাদেরই আছে, আমরা যেগুলোতে একমত হয়েছি, আরেকদল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে কিন্তু এটার মীমাংসার পথ কি? যারা বলছেন যে এটা না হলে আমরা নির্বাচনে যাব না, এটা তো কোনো মীমাংসার পথ হতে পারে না। হ্যাঁ, তারা যদি মনে করেন আমরা নির্বাচনে যাবো না, আন্দোলন করে আমরা যা বলছি তাই করতে হবে, সেটা তারা করতে পারেন। কিন্তু এই রাজনৈতিক বাস্তবতায় নির্বাচনকে ঠেকানোর কোনো জায়গায় তারা যেতে পারেন না। তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার দাবি তুলতে পারেন। কারণ নির্বাচন হচ্ছে এ মুহূর্তে জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আমাদের পুরো সংস্কার সম্পন্ন করার শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক পথ। সেই কারণে নির্বাচনটা সংস্কার সম্পন্ন করার জন্য অপরিহার্য হয়ে গেছে। কাজেই সংস্কার আমাদের করতেই হবে। কিন্তু সেই সংস্কারের জন্য নির্বাচন লাগবে এবং সেটা সুষ্ঠু নির্বাচন। গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে হবে। বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, জুলাই সনদের বিষয়ে আমরা অনেকগুলো বিষয়ে একমত পোষণ করেছি। তবে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্রে প্রকৃত অর্থে যেই প্রত্যাশা ছিল, তার প্রতিফলন হয়নি। বরং সেখানে কিছু মনগড়া কথা যুক্ত করা হয়েছে এবং নির্দিষ্ট দলের ন্যারেটিভ তৈরি করার জন্য পুরনো ইতিহাস ও গতানুগতিক বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। একই সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আড়াল রাখা হয়েছে, যা সনদের স্বচ্ছতা এবং সমন্বিত আহ্বানের মানসিকতার জন্য অনুকূল নয়। নুর আরও বলেন, যে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমরা এসেছি, তাতে প্রতিটি অংশগ্রহণকারীর অবদান ও ভূমিকা রয়েছে। আমরা সেই কন্ট্রিবিউশনগুলোকে স্মরণ করি এবং সম্মান করি। সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও সংহতি গড়ে উঠেছিল, তা ধরে রেখে আগামীতে সবাই মিলে একটি উন্নত ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করব। তিনি জাতীয় নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যেই নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করেছে। আশা করা যায়, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা দেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে মডেল নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে দেশের মানুষের মুক্ত মতপ্রকাশের অধিকার সুরক্ষিত হবে এবং একটি শক্তিশালী ও দায়িত্বশীল সরকার গঠন সম্ভব হবে।

নির্বাচন আমাদের কাছে ব্যালটের যুদ্ধ : ড. শফিকুল  

নির্বাচন আমাদের কাছে ব্যালটের যুদ্ধ : ড. শফিকুল  

গণহত্যাকে নরমালাইজ করতে পুনরায় বিভাজনের রাজনীতিতে সক্রিয় বামপন্থিরা

গণহত্যাকে নরমালাইজ করতে পুনরায় বিভাজনের রাজনীতিতে সক্রিয় বামপন্থিরা

জুলাই ঘোষণাপত্র অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো, প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

জুলাই ঘোষণাপত্র অপূর্ণাঙ্গ বিবৃতির মতো, প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে এবার চীন থেকে আসছে মেডিকেল টিম

দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে এবার চীন থেকে আসছে মেডিকেল টিম

ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৯২

ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৯২

একদিনে ২৯৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, অর্ধেকই বরিশাল-চট্টগ্রামে

একদিনে ২৯৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, অর্ধেকই বরিশাল-চট্টগ্রামে
সুদানে আমিরাতের বিমানে হামলা, নিহত ৪০ ভাড়াটে সেনা
সুদানে আমিরাতের বিমানে হামলা, নিহত ৪০ ভাড়াটে সেনা
উত্তরপূর্ব আফ্রিকার গৃহযুদ্ধকবলিত দেশ সুদানের রাজধানী দারফুরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি বিমান বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে ওই বিমানটির চালক এবং ৪০ জন যাত্রীর সবাই নিহত হয়েছেন। গত বুধবার দারফুরের নায়লা বিমানবন্দরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। বিমানটিতে যাত্রীদের সবাই ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ কলম্বিয়ার নাগরিক এবং ভাড়াটে সেনা। সুদানের সেনাবাহিনীর একটি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছে এ তথ্য। সূত্রের বরাতে জানা গেছে, এই হামলা করেছে সুদানের সামরিক বাহিনী এবং উড়োজাহাজটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে। কারোরই বেঁচে থাকার আশা নেই। ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সুদানের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সংঘাত শুরু হয় আধা সামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)-এর, যা এখনও চলছে। এই সংঘাতে সংযুক্ত আরব আমিরাত, কলম্বিয়াসহ আরও কয়েকটি দেশ আরএসএফের পক্ষ নিয়েছে। জানা গেছে, পারস্য উপসাগরে আমিরাতের একটি নৌঘাঁটি থেকে রওনা হয়েছিল ওই সামরিক কার্গো বিমানটি, কিন্তু নায়লা বিমানবন্দরের কাছাকাছি এসে রানওয়ে স্পর্শ করার পরপরিই বিস্ফোরক রকেট নিক্ষেপ করা হয় বিমানটিকে লক্ষ্য করে। ধ্বংস হওয়া সেই বিমানটিতে বেশ কিছু সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এসব সরঞ্জামসহ ভাড়াটে সৈন্যদের পাঠানো হয়েছিল আরএসএফের জন্য। সুদানের সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ধ্বংস হওয়া কার্গো বিমানটি যে আমিরাতের সেনাবাহিনীর— সে ব্যাপারে তারা নিশ্চিত। এ ঘটনায় আরএসএফ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি। তবে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছেন, নিহত সেনাদের মরদেহ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন তিনি। সুদানে বর্তমানে যে সরকার ক্ষমতাসীন আছে, তা সেনাবাহিনীর সমর্থন ও মদতপুষ্ট। সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল বুরহান দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত আরএসএফকে অস্ত্র, সেনা ও অর্থ সহায়তা দিচ্ছে। এমনকি কলম্বিয়ার ভাড়াটে সেনাদের আরএসএফের জন্য রিক্রুট করা এবং পাঠানোর কাজও করছে আমিরাত। আবুধাবি অবশ্য এই অভিযোগ পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে সম্প্রতি সুদানের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সুদানে বর্তমানে ৮০ জনেরও বেশি কলম্বিয়ান ভাড়াটে সেনা আরএসএফের হয়ে যুদ্ধ করছেন। সুদানের গৃহযুদ্ধে কলম্বিয়ান ভাড়াটে সেনাদের উপস্থিতির ব্যাপারটি স্বীকার করেছে জাতিসংঘও। সুদানের গৃহযুদ্ধ নিয়ে প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, ২০২৪ সালের শেষ দিক থেকে সুদানে আরএসএফের হয়ে লড়াই করছেন কলম্বিয়ান ভাড়াটে সেনারা। সূত্র : এএফপি

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা

‘অস্থির’ বেলুচিস্তানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করল পাকিস্তান

‘অস্থির’ বেলুচিস্তানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করল পাকিস্তান

পাকিস্তানকে ব্রাহমোস ক্ষেপণাস্ত্রের ভয় দেখালেন মোদি

পাকিস্তানকে ব্রাহমোস ক্ষেপণাস্ত্রের ভয় দেখালেন মোদি

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা তুলে নিল জান্তা

মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা তুলে নিল জান্তা

এবার ভারতের ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র

এবার ভারতের ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র

ফিলিস্তিনকে কেন স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ব্রিটেন?

ফিলিস্তিনকে কেন স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ব্রিটেন?
গুজবে বিব্রত হাসনাত-সারজিসরা, হোটেল পরিবর্তন করেছেন তারা
গুজবে বিব্রত হাসনাত-সারজিসরা, হোটেল পরিবর্তন করেছেন তারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কক্সবাজার ঘুরতে এসে আলোচনার জন্ম দেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির ৫ শীর্ষ নেতা এখন পর্যটন শহরের একটি আবাসিক হোটেলে অবস্থান করছেন।  বুধবার (৬ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে শহর থেকে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এনসিপি নেতারা সী-পার্ল হোটেল ত্যাগ করেন বলে হোটেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে।  শহরে পৌঁছে কলাতলীতে একটি রেস্টুরেন্টে মধ্যাহ্নভোজের পর বিকেল ৩টার দিকে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে অবস্থিত 'প্রাসাদ প্যারাডাইজ' হোটেলে উঠেছেন তারা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত, তারা ওই হোটেলেই আছেন এবং স্থানীয় কিছু এনসিপি সংগঠক তাদের সাথে সাক্ষাৎও করেছেন। হোটেল কর্তৃপক্ষ ও এনসিপি কর্মীদের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহের ক্ষেত্রে ছবি না তুলতে অনুরোধ করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক এনসিপি নেতা বলেন, হাসনাত ভাই সারজিস ভাইদের সাথে আলাপে বিভিন্ন গুজবের কারণে তাদের খুবই বিব্রত মনে হলো। এটি ব্যক্তিগত সফর বলেই মনে হয়েছে। এনসিপির ৫ নেতারা হলেন- মুখ্য সমন্বয়ক নাসীর উদ্দিন পাটোয়ারী, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ এবং তার স্ত্রী দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সাড়ে ১১টায় কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণের পর মাইক্রোবাস যোগে উখিয়ার ইনানীতে যান তারা। এসময় সারজিসের স্ত্রীও সাথে ছিলেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তির দিনে সেই আন্দোলনের পরিচিত মুখদের আকস্মিক এই সফর ঘিরে আলোচনার তৈরি হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব রটে, 'যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে ওই ৫ নেতা বৈঠক করতে এসেছেন। পরে জানা যায়, এই গুজবের কোনো ভিত্তি নেই এবং পিটার হাস ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন। এদিকে, বিকেলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর পক্ষ থেকে দলের রাজনৈতিক পর্ষদকে না জানিয়ে কক্সবাজার সফরে আসা পাঁচ নেতাকে 'কারণ দর্শানোর নোটিশ' পাঠানো হয়েছে । দলের যুগ্ম সদস্য সচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত সেই বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম এবং সদস্য সচিব আখতার হোসেনের কাছে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে নেতাদের লিখিত বক্তব্যে ব্যাখ্যা প্রদান করতে বলা হয়েছে। এই নোটিশের জবাব দিতে হলে আগামীকাল দুপুরের আগে নোটিশপ্রাপ্তদের ঢাকায় ফিরে যাওয়ার কথা থাকলেও তারা আসলে কবে কক্সবাজার ত্যাগ করছেন সেই বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য মিলেনি।

ওমানফেরত প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত

ওমানফেরত প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৫

বিপদসীমার কাছাকাছি কাপ্তাই লেকের পানি, যেকোনো সময় খুলে দিতে পারে ১৬ জলকপাট

বিপদসীমার কাছাকাছি কাপ্তাই লেকের পানি, যেকোনো সময় খুলে দিতে পারে ১৬ জলকপাট
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
এপ্রিল মাস, শনিবারের এক ভোরে আকারা ইতেহ মধ্য লন্ডনের হোলবর্ন টিউব স্টেশনে হেঁটে হেঁটে আসার সময় নিজের ফোন ঘাঁটছিলেন। মুহূর্ত কয়েক পরই ইলেকট্রিক বাইকে আসা এক ছিনতাইকারী তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে নেয়। নিজের ফোন উদ্ধারে ছিনতাইকারীর পেছনে ছুট লাগিয়েছিলেন আকারা। কিন্তু ধরতে ব্যর্থ হন। আকারা একা এ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাননি; বরং এ বছর এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড ও ওয়ালসে প্রায় ‘৭৮ হাজার’ ফোন ছিনতাই হয়েছে। গত বছরের তুলনায় যা অনেক বেশি। এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার হওয়ার হার খুবই কম। পুলিশের বক্তব্য, তারা দায়ী অপরাধীদের খোঁজ করে। কিন্তু তারা যেভাবে গায়েব হয়ে যায় বা এত ঘন ঘন স্থান পরিবর্তন করে যে তাদের গ্রেপ্তার করা কঠিন হয়ে যায়। এ ধরনের অপরাধের শিকার ব্যক্তিরা তাঁদের দুর্দশার কথা বিবিসিকে বলেছেন। বলেছেন, ফোন হারিয়ে গেলে এমন অনেক ছবি ও তথ্য হারিয়ে যায়, যেগুলো আর কখনো ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। সঙ্গে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি তো আছেই। তাঁদের মধ্যে আকারার মতো অনেকে আরও একটি কারণে নিদারুণ হতাশায় ডুবে যান। আকারা তাঁর ফোনটি কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে, তা অনলাইনে অনুসরণ করতে পারছেন; কিন্তু সেটি ফেরত আনার ক্ষমতা তাঁর নেই। ফোন ছিনতাই হওয়ার এক ঘণ্টা বা তার কিছু পরে বাড়িতে ফিরে আকারা তাঁর আইফোন ১৩ হারিয়ে গেছে (লস্ট মুড) অপশনটি চালু করেন। এটা করা হলে চোর ওই ফোন ব্যবহার করতে পারবে না। এরপর আকারা তাঁর ল্যাপটপের সাহায্যে ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ ফিচার চালু করেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে আকারা তাঁর ফোনটি কোথায় আছে, সেটা দেখতে পারেন। ল্যাপটপের স্ক্রিনে লন্ডনের বিভিন্ন জায়গায় নিজের ফোন ঘুরে বেড়াতে দেখেন আকারা। ফোন উদ্ধারের আশায় ল্যাপটপে দেখানো দুই জায়গায় নিজেই গিয়েছিলেন আকারা। তিনি বলেন, ‘এটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। উত্তেজনায়, রাগে আমি এটা করেছিলাম।’ আকারা অবশ্য কারও সঙ্গে কথা বলেননি। তবে বুঝতে পারছিলেন, তাঁকে কেউ অনুসরণ করছে। তিনি বাড়ি চলে যান। আকারা বলেন, ‘আমি খুবই ক্ষুব্ধ ছিলাম। ফোনটা দামি। ওই ফোন কিনতে আমি কঠোর পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করি এবং কেউ একজন সব ঘেঁটে দিল।’ আকারার ফোনটি যখন চুরি যায়, তখন রাস্তায় তিনি পুলিশ দেখতে পেয়ে তাদের সবকিছু খুলে বলেছিলেন। যদিও তাঁর মনে হয়েছে, পুলিশ কর্মকর্তারা জানতেন, ফোন চুরি করতে চোররা ওই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ তাকে অনলাইনে অভিযোগ করার পরামর্শ দেয় এবং তিনি সেটা করেন। কয়েক দিন পর ই–মেইল পাঠিয়ে পুলিশ আকারাকে জানায়, তাঁর ফোন চুরির মামলাটির তদন্তকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বলেছে, ‘সম্ভবত আমরা দোষীদের শনাক্ত করতে পারব না।’ যেখান থেকে ফোন চুরি হয়েছিল, সেখানকার ছবি ও কিছু তথ্য আকারা পুলিশকে দিয়েছিলেন। পুলিশ সেটা গ্রহণ করেছে। কিন্তু ফোন উদ্ধারে আর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ফোন চুরির ঠিক এক মাস পর, মে মাসে আকারা তাঁর ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ আবার দেখেন। তখন সেটির অবস্থান দেখাচ্ছিল শেনজেন, চীন। আকারা এবার সব আশা ছেড়ে দেন। চুরি যাওয়া অনেক ফোনের শেষ গন্তব্য হয় শেনজেন। সেখানে যদি ফোনটি খোলা এবং নতুন করে ব্যবহার করা না যায়, তাঁরা সেটির যন্ত্রাংশ খুলে ফেলে এবং আলাদা আলাদা করে বিক্রি করে। ১ কোটি ৭৬ লাখ মানুষের শহর শেনজেন, বিশাল বড় একটি প্রযুক্তিনগরী। শেনজেনকে তাই চীনের সিলিকন ভ্যালি বলা হয়।

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
অক্টোবরে ১৬ দিনে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা। তহবিল সংগ্রহে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে কমলা। কমলার পক্ষে ভোটের জন্য অর্থ সংগ্রহ ১৮০ কোটি ডলার। ট্রাম্পের ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংগ্রহ ১০০ কোটি। ডেমোক্রেটিক পার্টির সমাবেশে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ক্লার্কস্টন এলাকায়। ছবি: এএফপি অপতথ্যের ছড়াছড়ি বিগত কয়েক নির্বাচন থেকে দেখছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা। এবার অর্থকড়ির ছড়াছড়িও দেখছেন তাঁরা। সর্বশেষ ১৬ দিনে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা ব্যয় করছেন আধা বিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকা (১২০ টাকা প্রতি ডলার)। অর্থাৎ প্রতিদিন ব্যয় হয়েছে ৩৭৫ কোটি টাকা। নিউইয়র্ক টাইমসের গতকাল শুক্রবারের এক খবরে বলা হয়েছে, ভোটারদের তথ্য পেতে এবং বিজ্ঞাপনের জন্য এই অর্থ ব্যয় করছেন তাঁরা। ট্রাম্প ও হ্যারিসের প্রচার শিবির এই ১৬ দিনে ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। আর এই দুই নেতার পক্ষে অন্যরা ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ম অনুসারে নির্বাচনী প্রচারের ব্যয়ের হিসাব দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে। সেই হিসাব সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। কমলা হ্যারিস ১ থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় করেছেন ১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। নথি সূত্রে জানা গেছে, দিন দিন তাঁর এই খরচ বেড়েছে। কারণ, গত আগস্টে পুরো মাসে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় করেছেন ১৩ কোটি ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, অক্টোবরের শুরুতে কমলা হ্যারিসের প্রচার শিবিরের তহবিলে জমা পড়েছে ১৮ কোটি ২৬ লাখ ডলার। তিনি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মিলে তাঁদের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে তুলেছেন ১৮০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহে পিছিয়ে আছেন ট্রাম্প। অক্টোবরে তাঁর প্রচার তহবিলে জমা পড়েছে ৯ কোটি ২১ লাখ ডলার। এ ছাড়া পুরো নির্বাচনী প্রচারেও অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কম। ২০২২ সালে তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এর পর থেকে চলতি অক্টোবর পর্যন্ত তিনি অর্থ সংগ্রহ করতে পেরেছেন ১০০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহ কম হওয়ায় খরচও কম করতে পেরেছেন ট্রাম্প। অক্টোবরের প্রথম ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ১০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বিজ্ঞাপনে তিনি ব্যয় করেছেন ৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, জুন, জুলাই ও আগস্টের চেয়ে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় বাড়িয়েছেন। তবে তাঁর হাতে আর বেশি অর্থ নেই ব্যয় করার মতো। তিনি বাকি সময়টায় ৩ কোটি ৬২ লাখ ডলার ব্যয় করতে পারবেন। তবে এ তুলনায় কমলা হ্যারিসের হাতে অনেক বেশি অর্থ আছে। হিসাব অনুসারে, কমলার হাতে ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার আছে নির্বাচনের প্রচারে ব্যয় করার জন্য। নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, ডেমোক্রেটিক পার্টির তহবিলে কারা টাকা দিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে কিছু মানুষের নাম জানা যাচ্ছে। তবে সিংহভাগ অর্থ কোথা থেকে আসছে, সেটা জানা যাচ্ছে না। কমলা হ্যারিসের প্রচারে যারা সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, সেই সুপার পিএসির তহবিল এসেছে ৪ কোটি ডলার। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে, সেটা জানা যাচ্ছে না।  ট্রাম্পের পাশে ইলন মাস্ক ট্রাম্পের প্রচারের শুরু থেকেই আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনকুবের ইলন মাস্ক। আর্থিক এই খরার মধ্যে তিনি ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্পের জন্য গত ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। ট্রাম্পের জন্য তিনি বরাদ্দ রেখেছেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের হিসাব বলছে, আর্থিক খরা কাটাতে অতিরিক্ত ৪ কোটি ৩৬ লাখ ডলার ব্যয় করছেন তিনি।

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য বড় সুখবর

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য বড় সুখবর

পবিত্র আশুরা: হৃদয় বিদারক ঘটনাবহুল দিন

পবিত্র আশুরা: হৃদয় বিদারক ঘটনাবহুল দিন

দেশে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি, মারা গেছেন ৪১ জন

দেশে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি, মারা গেছেন ৪১ জন
শাহরুখের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত গৌরী
শাহরুখের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত গৌরী
প্রয়াত বাবা ও ভাইয়ের ছবি দিয়ে জসিমের ছেলে বললেন— ‘একসঙ্গে থেকো’
প্রয়াত বাবা ও ভাইয়ের ছবি দিয়ে জসিমের ছেলে বললেন— ‘একসঙ্গে থেকো’
অপু বিশ্বাসের সহায়তায় ওমরাহ করতে গেলেন সেই গরু ব্যবসায়ী
অপু বিশ্বাসের সহায়তায় ওমরাহ করতে গেলেন সেই গরু ব্যবসায়ী
উত্তরার ঘটনায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে পরীমণি
উত্তরার ঘটনায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে পরীমণি
‘এখানে স্থায়ী হয়ে গেলে অবাক হবেন না’
‘এখানে স্থায়ী হয়ে গেলে অবাক হবেন না’
সুস্মিতার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে সৃজিত বললেন, ‘রিল্যাক্স’
সুস্মিতার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে সৃজিত বললেন, ‘রিল্যাক্স’
প্যারিসে স্বামীর নামে ‘তালা’ ঝুলালেন মেহজাবীন
প্যারিসে স্বামীর নামে ‘তালা’ ঝুলালেন মেহজাবীন
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রীর ময়নাতদন্ত রিপোর্টে যা মিলল
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রীর ময়নাতদন্ত রিপোর্টে যা মিলল
শান্তির ‌‘অলিম্পিক গোল’ আর তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে ৮ গোলের জয় বাংলাদেশের
শান্তির ‌‘অলিম্পিক গোল’ আর তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে ৮ গোলের জয় বাংলাদেশের
এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের জয়যাত্রা চলছেই। প্রথম ম্যাচে ৩-১ গোলে লাওসকে হারানোর পর আজ গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে ৮-০ গোলে পূর্ব তিমুরকে উড়িয়ে দিয়েছে লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। গোল করার প্রতিযোগিতার দিনে হ্যাটট্রিক করেছেন তৃষ্ণা। এ ছাড়া সাগরিকা, নবিরুন, শিখা, শান্তি ও মুনকি একটি করে গোল করেন। দুই অর্ধেই বাংলাদেশ চারটি করে গোল করে। প্রথমার্ধের ইনজুরি সময়ে তৃষ্ণা প্রথম গোল করেন। ৫৩ মিনিটে তিনি দলের পঞ্চম ও নিজের দ্বিতীয় গোল করেন। ৮৩ মিনিটে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন এ ফরোয়ার্ড। তৃষ্ণার তৃতীয় গোলে অবদান মোসাম্মৎ সাগরিকার। তিনি ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষককে কাটিয়ে বল জালের উদ্দেশে ঠেলে দেন। ফাঁকা পোস্টে প্লেসিংয়ে দুর্দান্ত গোল করেন তৃষ্ণা। এর আগে ৭২ মিনিটে একক প্রচেষ্টায় দারুণ গোল করেন সাগরিকা। মধ্য মাঠ থেকে বল পেয়ে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন তিনি। গত পরশু লাওসের ম্যাচেও জোড়া গোল করেছিলেন সাগরিকা। প্রথমার্ধের মতো দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি সময়েও বাংলাদেশ গোল পায়। মুনকি আক্তারের গোলের সঙ্গে সঙ্গে রেফারি ম্যাচ শেষের বাঁশি বাজান। ম্যাচের সবচেয়ে আকর্ষণীয় গোল করেছেন শান্তি মারডি। ৩২ মিনিটে দুর্দান্ত গোল করেন তিনি। ডান প্রান্ত থেকে তার নেওয়া কর্ণার কিক সরাসরি জালে জড়ায়। কর্ণার থেকে কোনো ফুটবলারের স্পর্শ ছাড়া সরাসরি বল জালে জড়ালে সেটা ‘অলিম্পিক গোল’ হিসেবে আখ্যায়িত হয়। শান্তির গোলটি সেই রকমই। তার নেওয়া কর্ণার কিকে প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার ও সতীর্থ ফরোয়ার্ড বক্সে লাফিয়ে উঠলেও কেউই স্পর্শ করতে পারেননি। গোলরক্ষকও বলের ফ্লাইট মিস করেন। বল সবাইকে ফাঁকি দিয়ে সাইড পোস্টের ভেতর দিয়ে জালে প্রবেশ করে। সাফ অ-২০ টুর্নামেন্টে হ্যাটট্রিক করে আলোচনায় এসেছিলেন শান্তি মারডি। এএফসি'র আসরেও আলো ছড়াচ্ছেন এই ফুটবলার। তিন মিনিট পর একই প্রান্তে বাংলাদেশ আবার কর্ণার পেয়ে আরেকটি গোল করে। এবার গোলের যোগানদাতা শান্তি। তার নেয়া কর্ণারে বক্সের মধ্যে নবিরুন খাতুন হেড করে গোল করেন। প্রথমার্ধে বাংলাদেশের চারটি গোলের তিনটিই কর্ণার থেকে। ২০ মিনিটে বা প্রান্ত থেকে স্বপ্না রাণীর কর্ণারে শিখা হেডে বল জালে জড়ান। বাঁ প্রান্তে স্বপ্না আর ডান প্রান্তের কর্নার কিকগুলো শান্তি নিয়েছেন। বাংলাদেশ এই পরিকল্পনায় প্রথমার্ধে তিন গোল আদায় করে। দ্বিতীয়ার্ধের চারটি গোলই আবার ফিল্ড প্লে থেকে পেয়েছে বাংলাদেশ। উভয় দিকেই সমান দক্ষতা দেখিয়েছেন আফিদারা। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ৩-১ গোলে স্বাগতিক লাওসকে পরাজিত করেছিল। দুই ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৬ ও গোল ব্যবধান ১০। বাংলাদেশের গ্রুপের শেষ ম্যাচ শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে। ওই ম্যাচে বাস্তবিক অর্থে পয়েন্ট আদায় করা অসম্ভব আফিদাদের জন্য। কোরিয়া এই গ্রুপের সম্ভাব্য চ্যাম্পিয়ন। ফলে বাংলাদেশের লক্ষ্য ভালো গোল ব্যবধান রেখে রানার্সআপ পজিশনে থাকা। যেন আট গ্রুপের মধ্যে সেরা তিন রানার্স-আপ হয়ে আগামী বছর মূল পর্বে খেলা যায়।

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে খেলার সূচি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে খেলার সূচি

নেদারল্যান্ডস সিরিজটি কোথায় হবে, জানাল বিসিবি

নেদারল্যান্ডস সিরিজটি কোথায় হবে, জানাল বিসিবি

বাংলাদেশ নারী বিশ্বকাপের বাছাইয়ের ম্যাচ খেলবে যেখানে

বাংলাদেশ নারী বিশ্বকাপের বাছাইয়ের ম্যাচ খেলবে যেখানে

অ্যানোনিমাস পেজ থেকে রহস্যময় পোস্ট, পেছনে বেটিং চক্র!

অ্যানোনিমাস পেজ থেকে রহস্যময় পোস্ট, পেছনে বেটিং চক্র!

বন্যায় টেলিযোগাযোগ সচল রাখতে দেওয়া হলো জেনারেটর

বন্যায় টেলিযোগাযোগ সচল রাখতে দেওয়া হলো জেনারেটর

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দিচ্ছে সরকার

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দিচ্ছে সরকার
বাংলাদেশকে ১৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
কারিগরি, বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ উন্নত করতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং বাংলাদেশ সরকার ১৫০ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এডিবির এ অর্থ কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি ও বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ব্যয় হবে। রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী ও এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং নিজ নিজ পক্ষে ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং সম্প্রতি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) কর্মসূচির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ কর্মসূচি পাঁচটি মূল প্রযুক্তি খাতকে লক্ষ্য করে কাজ করবে। এই খাতগুলো হলো– যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিক্স ও বৈদ্যুতিক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, নাগরিক (সিভিল) এবং খাদ্য ও কৃষি। জিয়ং আরও বলেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টির অগ্রাধিকারমূলক এজেন্ডাকে জোরালোভাবে সমর্থন করবে। এটি দারিদ্র্য ও সামাজিক বঞ্চনার মতো বিষয়গুলো মোকাবিলায় সহায়ক হবে এবং সরকারের সমন্বিত টিভিইটি ডেভেলপমেন্ট অ্যাকশন প্ল্যানের সঙ্গে সংগতি রেখে বৈশ্বিক বাজারে মানসম্মত কর্মসংস্থান ও প্রতিযোগিতার সুযোগ বৃদ্ধি করবে। এডিবি জানায়, বাংলাদেশজুড়ে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) শিক্ষকদের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণের সুযোগ বাড়াতে একটি নতুন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য হলো ঢাকার বাইরের সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলের শিক্ষকদের কাছে উন্নত প্রশিক্ষণ পৌঁছে দেওয়া। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষকদের শিক্ষাগত ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধি করা হবে। বিশেষ করে উদীয়মান প্রযুক্তির ওপর জোর দেওয়া হবে। এর ফলে শিক্ষক উন্নয়ন, ব্যবস্থাপনা ও প্রতিবেদনের ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। সংস্থাটি জানায়, কর্মসূচিটি শেষ হওয়ার পর কমপক্ষে ১০ হাজার নতুন ও বিদ্যমান টিভিইটি শিক্ষক তাদের দক্ষতা বাড়াতে পারবেন, যা ২ লাখ ৫০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এ কর্মসূচি বাংলাদেশে টিভিইটির টেকসই মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী একটি ধারাবাহিক পেশাদার উন্নয়ন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবে।

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
ঘন ঘন মেজাজ খারাপের পেছনে যে হরমোন দায়ী
ঘন ঘন মেজাজ খারাপের পেছনে যে হরমোন দায়ী
শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য নয়, মানসিক সুস্থতার ওপরও হরমোনের বড় প্রভাব রয়েছে। হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন হলে উদ্বেগ, বিষণ্নতা, ঘন ঘন মেজাজ খারাপসহ নানা মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কর্টিসল বা স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমে গেলে রক্তের শর্করা ও ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, ফলে সুখের অনুভূতির জন্য জরুরি সেরোটোনিন কমে যায়। একইভাবে ইস্ট্রোজেনের প্রভাবেও মানসিক স্থিরতা কমে যেতে পারে। থাইরয়েড ও অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ থাইরয়েড হরমোন শক্তি ও বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে। এর অস্বাভাবিকতা উদ্বেগ, অস্থিরতা ও মেজাজ পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। পিসিওএস, পিসিওডি, মেনোপজ বা দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপও একই প্রভাব ফেলে। ঘুমের সমস্যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে মেলাটোনিনসহ ঘুম নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন ঠিকভাবে কাজ করে না। ঘুমের ঘাটতি বিষণ্নতা ও রাগ বাড়ায়। সন্তান জন্মের পর পরিবর্তন প্রসবের পর মায়ের ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোন হঠাৎ কমে যায়। এতে অনেক মায়ের মধ্যে প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতা দেখা দেয়। খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্ব হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে খাদ্যতালিকায় রঙিন ফল, শাকসবজি, অ্যাভোকাডো তেল, বাদাম, ডিমের কুসুম এবং প্রো-বায়োটিক খাবার (দই, বাটারমিল্ক, ভাতের ফ্যান) রাখুন। চিনি কমিয়ে তুলসি ও ভেষজ চা পান করলে স্ট্রেস কমে। কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন যদি দীর্ঘদিন ধরে মেজাজ পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোযোগের ঘাটতি, ওজনের অস্বাভাবিক পরিবর্তনসহ মানসিক অস্থিরতা দেখা দেয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বসুন্ধরা সিটিতে নাজাত ফ্যাশন, নতুন আউটলেট উদ্বোধন

বসুন্ধরা সিটিতে নাজাত ফ্যাশন, নতুন আউটলেট উদ্বোধন

দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক

দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

নামাজের সময়সূচি

শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫, ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২
*স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য হতে পারে
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
চাকরি আবদুল বাকীকে কখনোই টানেনি। অভাবের সংসারে পরিবারের হাল ধরতে কখনো ফ্রিল্যান্সিং, কখনোবা টিউশনি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের এই শিক্ষার্থী। তাতেও মনের খেদ মিটছিল না। সব সময় উদ্যোগী হয়ে কিছু একটা করতে, উদ্যোক্তা হতে চেয়েছেন তিনি। গত ২১ সেপ্টেম্বর সেই স্বপ্নই পূরণ হয়েছে। তিন বন্ধু ও এক অনুজকে নিয়ে দিয়েছেন ‘আহার মেলা’। খাবারের এই দোকানে তাঁর সহযোগীরা হলেন রাজশাহী কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শাহাদাত হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের আল-মুত্তাকিন, আরবি বিভাগের আমির হামজা ও ফারসি বিভাগের সামিউল ইসলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবনের উল্টো দিকে গেলেই চোখে পড়বে এই দোকান। আহার মেলায় ভাত, খিচুড়ি, ভর্তা, ডাল, মাছ, মাংস, সবজি ও ডিমের তরকারি পাওয়া যায়। এ ছাড়া ৬০ ও ৭০ টাকার দুটি প্যাকেজ আছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্র ও শনিবার) ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকে। আবদুল বাকী বলেন, ‘যেহেতু ক্লাস-পরীক্ষার সময়ে দোকানটি চালু থাকে, আমাদের অনেকেরও ওই সময় ক্লাস থাকে। যার যেদিন ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সে সেদিন থাকে না। যদি সবারই একসঙ্গে ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সেদিন দোকান বন্ধ রাখতে হয়।’ পারিবারিকভাবে সচ্ছল ছিলেন না বাকী। কলেজজীবন থেকে এ কাজ-ও কাজ করেছেন। দুই বছর আগে বাবা মারা গেলে আর্থিক দৈন্য আরও বেশি জেঁকে বসে। মূলত সে সময়ই ব্যবসার কথা ভাবতে থাকেন। মাকে পরিকল্পনার কথা শোনান। মা রাজি হন, নিজের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন ছেলের হাতে। এই মূলধনের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে আহার মেলা। আপাতত ব্যবসা গোছানোর দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন এই উদ্যোক্তা। ভবিষ্যতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আহারমেলার শাখা চালু করতে চান।

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু

টিউশনি পড়িয়েও পেয়েছে জিপিএ-৫, এখন কলেজে ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা

টিউশনি পড়িয়েও পেয়েছে জিপিএ-৫, এখন কলেজে ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা

এবার এসএসসির ফল প্রকাশে থাকবে না কোনো আনুষ্ঠানিকতা

এবার এসএসসির ফল প্রকাশে থাকবে না কোনো আনুষ্ঠানিকতা